Skip to main content

হোয়াটসঅ্যাপে ছবি পাঠানোর সময় রেজ্যুলেশন ঠিক রাখার উপায়

বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে মানুষের জীবন যাপনের ধরনও অনেক বদলেছে। দ্রুত যোগাযোগের ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপের মতো ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্মগুলো অসাধারণ ভূমিকা রাখছে। হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে সহজেই বার্তা, ছবি, ভিডিও কিংবা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ফাইল আদান-প্রদান করা যায়। আর এই সুবিধাগুলোর জন্যই হোয়াটসঅ্যাপ হয়ে উঠেছে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে ব্যবহৃত মেসেজিং অ্যাপ।

কিন্তু একটি সমস্যা রয়েছে যা প্রায় সকল ব্যবহারকারীই অনুভব করেন, আর তা হলো হোয়াটসঅ্যাপ দিয়ে ছবি বা ভিডিও পাঠানোর সময় আসল রেজ্যুলেশন (মানে ছবির গুণগত মান) অনেকটাই কমে যায়। যখন একটি ছবি বা ভিডিও গুরুত্বপূর্ণ হয়, তখন এর মান কমে যাওয়ার কারণে সেটির ডিটেলিং নষ্ট হয়ে যায়। অনেক সময় কাজের ফাইল বা দামী মুহূর্তের ছবি শেয়ার করার প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে মান কমে যাওয়াটা হতে পারে একটি বড় সমস্যা। তবে সুখবর হলো, হোয়াটসঅ্যাপে রেজ্যুলেশন ঠিক রেখে ছবি বা ভিডিও পাঠানোর দুটি সহজ পদ্ধতি রয়েছে। আজ আমরা সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করব।



হোয়াটসঅ্যাপে ছবি পাঠানোর সময় রেজ্যুলেশন কেন কমে যায়?

হোয়াটসঅ্যাপের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর গতি। এটি ব্যবহারকারীদের দ্রুত বার্তা, ছবি ও ভিডিও শেয়ার করার সুবিধা দেয়। এর ফলে, হোয়াটসঅ্যাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছবির সাইজ কমিয়ে ফেলে যাতে এটি দ্রুত ট্রান্সফার করা যায়। সাধারণত, হোয়াটসঅ্যাপ দিয়ে ছবি বা ভিডিও পাঠানোর সময় প্রায় ৭০ শতাংশ রেজ্যুলেশন কমিয়ে দেয়া হয়। এতে করে ছবি বা ভিডিওর ডিটেলিং যেমন নষ্ট হয়, তেমনি মানও অনেকটা খারাপ হয়ে যায়।

অধিকাংশ মানুষ হয়তো এ বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন নন। কিন্তু যারা ছবি বা ভিডিওর মান বজায় রাখতে চান, তাদের জন্য রয়েছে সমাধান। নিচে আমরা দুটি পদ্ধতি আলোচনা করব, যেগুলো অনুসরণ করলে হোয়াটসঅ্যাপে ছবি পাঠানোর সময় কোনো ধরনের রেজ্যুলেশন কমানো হবে না।

প্রথম পদ্ধতি: হোয়াটসঅ্যাপের সেটিংস পরিবর্তন করে ছবি পাঠানো

অনেকেই হয়তো জানেন না, হোয়াটসঅ্যাপের ভিতরেই একটি ফিচার রয়েছে যা ব্যবহার করে আপনি ছবি বা ভিডিও পাঠানোর কোয়ালিটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। এই পদ্ধতিটি খুবই সহজ এবং কয়েকটি ধাপেই আপনি এটি করতে পারবেন। নিচে ধাপে ধাপে পদ্ধতিটি দেয়া হলো:

  1. হোয়াটসঅ্যাপ ওপেন করুন
    প্রথমেই আপনার স্মার্টফোনে থাকা হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপটি ওপেন করুন।
  2. সেটিংস মেনুতে যান
    হোয়াটসঅ্যাপের উপরের ডান দিকে থাকা তিনটি ডট আইকনে ক্লিক করুন এবং সেখান থেকে ‘সেটিংস’ অপশনটি সিলেক্ট করুন।
  3. স্টোরেজ এবং ডেটা অপশনে যান
    এরপর ‘সেটিংস’ থেকে ‘স্টোরেজ এবং ডেটা’ অপশনটিতে প্রবেশ করুন।
  4. মিডিয়া আপলোড কোয়ালিটি নির্বাচন করুন
    ‘স্টোরেজ এবং ডেটা’ মেনুর নিচের দিকে আপনি ‘মিডিয়া আপলোড কোয়ালিটি’ নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে ট্যাপ করলে তিনটি অপশন আসবে:
    • ‘অটো’
    • ‘ডাটা সেভার’
    • ‘বেস্ট কোয়ালিটি’

    এর মধ্যে ‘বেস্ট কোয়ালিটি’ অপশনটি সিলেক্ট করুন। এখন থেকে আপনি ছবি বা ভিডিও পাঠানোর সময় হোয়াটসঅ্যাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সর্বোচ্চ মানের রেজ্যুলেশন বজায় রাখবে।

দ্বিতীয় পদ্ধতি: ডকুমেন্ট হিসেবে ছবি পাঠানো

আপনি যদি নিশ্চিত হতে চান যে, হোয়াটসঅ্যাপ কোনো ধরনের রেজ্যুলেশন কমিয়ে দিচ্ছে না, তাহলে আরেকটি কার্যকর পদ্ধতি হলো—ছবিটি ডকুমেন্ট হিসেবে পাঠানো। সাধারণভাবে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর ক্ষেত্রে, অ্যাপটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফাইল কম্প্রেশন করে। কিন্তু ডকুমেন্ট হিসেবে পাঠালে ফাইলের আসল সাইজ ও মান অক্ষুণ্ণ থাকে। চলুন দেখি এই পদ্ধতিটি কীভাবে ব্যবহার করবেন:

  1. যার কাছে ছবি পাঠাতে চান, তার চ্যাট ওপেন করুন
    প্রথমে যার কাছে ছবি পাঠাতে চান, তার চ্যাট উইন্ডো ওপেন করুন।
  2. ক্লিপ আইকনে ক্লিক করুন
    চ্যাট উইন্ডোর নিচে থাকা ক্লিপ আইকনে ক্লিক করুন। এটি মূলত ফাইল শেয়ারিং আইকন।
  3. ডকুমেন্ট অপশন সিলেক্ট করুন
    ক্লিপ আইকনে ক্লিক করার পর ‘গ্যালারি’, ‘ডকুমেন্ট’, ‘অডিও’, ইত্যাদি অপশন আসবে। সেখান থেকে ‘ডকুমেন্ট’ অপশনটি সিলেক্ট করুন।
  4. ছবি নির্বাচন করুন
    ‘ডকুমেন্ট’ সিলেক্ট করার পর আপনার ফোনের ফাইল ব্রাউজার খুলবে। এখানে গ্যালারি থেকে আপনি যে ছবিটি পাঠাতে চান সেটি সিলেক্ট করুন। এরপর ‘সেন্ড’ বাটনে ক্লিক করুন। ডকুমেন্ট হিসেবে পাঠানোর ফলে ছবির কোনো মান কমবে না এবং আপনি আসল রেজ্যুলেশনেই ছবি পাঠাতে পারবেন।

কোন পদ্ধতিটি বেশি কার্যকর?

দুটি পদ্ধতির মধ্যে প্রথমটি হোয়াটসঅ্যাপের ভিতরেই থাকা একটি ফিচার ব্যবহার করে। এটি সহজ এবং সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য কার্যকর। কিন্তু দ্বিতীয় পদ্ধতিটি সবচেয়ে কার্যকর, কারণ ডকুমেন্ট হিসেবে পাঠালে হোয়াটসঅ্যাপ কোনো রকম কমপ্রেশন করে না। এটি বিশেষ করে তাদের জন্য খুবই উপযোগী, যারা উচ্চমানের ফটোগ্রাফি বা অফিসিয়াল ডকুমেন্ট শেয়ার করেন।

যদি আপনাকে ফটো বা ভিডিওর কোয়ালিটি নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করতে না হয়, তবে প্রথম পদ্ধতিই যথেষ্ট। কিন্তু যদি ছবির মান খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়, তবে দ্বিতীয় পদ্ধতিটি মেনে চলুন।

কেন হোয়াটসঅ্যাপে রেজ্যুলেশন ঠিক রাখা জরুরি?

আমাদের ব্যক্তিগত এবং পেশাদার জীবনে অনেক সময়ই বিশেষ মুহূর্ত কিংবা গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসম্বলিত ছবি পাঠানোর প্রয়োজন হয়। যদি সেই ছবির মান কমে যায়, তবে হয়তো তথ্যের সঠিকতা নষ্ট হবে বা ছবির ডিটেলিং হারিয়ে যাবে। এ ছাড়া অনেক সময় ফটোশুট বা অন্য কোনো বিশেষ কাজের ছবি শেয়ার করতে হয়, সেক্ষেত্রে ছবির মান বজায় রাখা জরুরি।

উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি একটি অফিস মিটিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টের ছবি পাঠান, এবং সেটির রেজ্যুলেশন কমে যায়, তাহলে ডিটেলিং ঠিকমতো বোঝা যাবে না। আবার, কোনো ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি যদি আপনার পরিবারের সঙ্গে শেয়ার করতে চান, কিন্তু মান কমে যায়, তবে ছবির সৌন্দর্যও কমে যায়। তাই ছবির রেজ্যুলেশন ঠিক রাখা অনেক সময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

উপসংহার

হোয়াটসঅ্যাপ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে দ্রুত যোগাযোগের জন্য অপরিহার্য একটি মাধ্যম হয়ে উঠেছে। তবে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ছবি বা ভিডিও পাঠানোর সময় রেজ্যুলেশন কমে যাওয়ার সমস্যা একটি বড় সীমাবদ্ধতা। কিন্তু এই সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব—উপরোক্ত দুটি সহজ পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনি কোনো রকম মানের ক্ষতি ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ছবি পাঠাতে পারবেন।

ছবি বা ভিডিও শেয়ারের ক্ষেত্রে যদি গুণগত মান অপরিহার্য হয়, তবে ডকুমেন্ট হিসেবে ছবি পাঠানোর পদ্ধতিটি সবচেয়ে ভালো উপায়। তবে যদি আপনি শুধুমাত্র মেসেজিংয়ের জন্য ব্যবহার করছেন এবং কোয়ালিটি নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাচ্ছেন না, তাহলে হোয়াটসঅ্যাপের মিডিয়া কোয়ালিটি সেটিংস পরিবর্তন করাই যথেষ্ট।

সুতরাং, পরের বার যখন কোনো গুরুত্বপূর্ণ ছবি বা ভিডিও শেয়ার করবেন, তখন এই পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে রেজ্যুলেশন কমানোর ঝামেলা এড়িয়ে চলুন।

২০২৪ সালের যে কোন মুভি ডাউনলোড করুন ইউটিউব এর মত হাই স্পিডে এখনই ভিজিট করুন www.DjMamun.Com

The post হোয়াটসঅ্যাপে ছবি পাঠানোর সময় রেজ্যুলেশন ঠিক রাখার উপায় appeared first on Trickbd.com.



source https://trickbd.com/tricks/2524089

Comments

Popular posts from this blog

আবারো ফেইসবুকে নিন আনলিমিটেড ফলোয়ার

আসসালামু আলাইকুম। সবাই আমার সালাম নিবেন। আশা করি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আমি ও ভালো আছি। তো বন্ধুরা আমি আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছি এমন একটি এপ যার মাধ্যম আপনারা আপনার আইডিতে যত চান ফলোয়ার বাড়াতে পারবেন। তো শুরু করা যাক…. ফেসবুক হচ্ছে বিশ্বের সর্ব বৃহৎ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ওয়েবসাইট। ইন্টারনেট ব্যবহার করে অথচ তার ফেসবুক একাউন্ট নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। আমরা কম বেশি সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি। আর সবাই চেষ্টা করি আমাদের ভার্চুয়াল লাইফটাকে সবার থেকে ভিন্ন ভাবে উপস্থাপন করতে। আর তার জন্য কতো কিছুই না করি! কিভাবে ফ্যান, ফলোয়ার বাড়ানো যায় কিংবা নিজের ফেসবুক প্রফাইলটাকেও চেষ্টা করি একটু ভিন্ন রূপে সাজাতে। আপনি অবশ্যই ফেসবুক অটো ফলোয়ারের কথা শুনেছেন! আর এই সামান্য কিছু ফেসবুক অটো লাইক, ফেসবুক অটো ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট, ফেসবুকে অটো কমেন্ট, ফেসবুক পেজে অটো লাইক কিংবা অটো ফলোয়ার নিতে অনেকেই আবার নিজের স্বাধের ফেসবুক আইডিটি তুলে দেয় থার্ড পার্টি কোনো ওয়েবসাইটের হাতে। তবে আজকে আমি আপনাদের কে শিখাবো কিভাবে আপনার ফেসবুকে প্রফাইলে আনলিমিটেড ফলোয়ার নিবেন। তবে এটা কোনো অনিরাপদ উপ

৪০০০৳ হাজার টাকার Document Scanner – ‍app Premium বানিয়েন নিন।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। আশা করছি আপনারা আল্লাহর রহমতে সুস্থ্য আছেন ইনশা’আল্লাহ। Document Scan করার জন্য অত্যন্ত সুন্দর একটি এ্যাপ। CamScanner এর বিকল্প বলতে পারেন, অনেক সহজ ও সাবলিল একটি এ্যাপ। আশা রাখি আপনাদের অনেক কাজে দিবে। আমি শিখি, আমি শেখায়, আমি পৃথিবীতে অজ্ঞ এসেছিলাম তাই জ্ঞান অজর্ন করি [বিঃদ্রঃ এ্যাপ আপডেট হলে Modding System Change হয়ে যায়, তাই কেউ না বুঝে কমেন্টে গালিগালাজ করবেন না]ৎ Modding app Download MT Mananer NP Manager প্রথমে  PlayStore থেকে এ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন এবং অ্যাপটি MT Manager দিয়ে Extract করে নিন। একটি APKS ফাইল আসবে ওটাকে Kill ‍Signature করতে হবে। নিচে দেখুন এ্যাপটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে প্রিমিয়াম বানাতে হবে। MT Manager দিয়ে Extract করার পর নিচে দেখুন একটি APKS ফাইল চলে এসেছে। APKS ফাইলে ক্লিক করে View করুন। উপরে দেখুন একটি base ফাইল পাবেন, ওটাকে চেপে ধরে Extract করুন। Extract করার পর ডান পার্শ্বে base ফাইলটি চলে আসবে। এখন ডান পাশের  base টিতে ক্লিক করে Function ক্লিক করুন। নিচ থেকে Kill Sign

পর্ব ৯ ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস পরিচিতি

আসসালামু আলাইকুম ! ডিজিটাল কারেন্সী শিক্ষা পর্ব ৯ এ  আজকে আমরা জানবো ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস কি? ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস মুলত একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন তথ্য নিয়ে গবেষনা করা হয় যেটা দিয়ে বোঝার চেস্টা করা হয় যে এই asset টা সামনে দাম বাড়বে নাকি কমবে ! সব মার্কেটের ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস করার নিজস্ব পদ্ধতি আছে । উদাহরন হিসেবে যেমন শেয়ার বাজারে একটা স্টকের বা সেই কোম্পানীর  ব্যবসার মডেল,মার্কেট শেয়ার,ব্যবসার কৌশল,পরিচালনা কে করছে, এটা কোন ইন্ড্রাস্টির এসমস্ত জিনিস দেখা হয় ! এবং তথ্য হিসেবে দেখা হয় ব্যালান্স শিট,কি পরিমান সম্পদ আছে,দায় কি রকম ,revenue/cashflow  এসব ! এগুলো সবই পাব্লিকের জন্য উন্মুক্ত তথ্য থেকেই গবেষনা করা হয় ! forex market এ দেখা হয় যে যেই কারেন্সী নিয়ে কাজ করছে  সেই দেশের central bank এর বিভিন্ন ঘোষনা,রাজনীতি,যুদ্ধ, মুদ্রাস্ফীতি, সুদের হার,GDP এসব বিষয় ! এই সব এনালাইসিস এর মুল লক্ষ্য হলো একটা asset এর intrinsic value বা আসল  দাম বের করার চেস্টা  করা ! যাতে ভালো ইনভেস্ট করার সুযোগ পাওয়া যায় ! আমরা যেহেতু অন্য মার্কেট এর জন্য ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস করবো !