Skip to main content

ইউটিউবের সিক্রেট টিপস এবং কৌশল সফলতা তো আসবেই – Youtube tricks

tricks,youtube tricks,youtube,youtube secrets,google tricks,youtube app,trucos,youtube easter eggs,trick,youtube trick,youtube tricks hindi,youtube tips and tricks,youtube tipps und tricks,youtube most trick,youtube 2017 tips & tricks,die besten youtube tricks,youtube 2019-20 trick,youtube secret trick,hidden youtube trick,youtube tips and tricks hindi,magic tricks,youtube app hidden settings

youtube Tricks

 

ইউটিউবের সিক্রেট টিপস এবং কৌশল । 

সফলতা তো আসবেই ।  না এসে যাবে কই

শুরুতে বলে নিচ্ছি ,  না পড়লে অনেক কিছু মিস করবেন ।

হাই আমি মিজান এম আর ল্যবরেটরি থেকে , সবাই বেশির ভাগ ইউটিউব সিক্রেট টিপস খুজে । তাই আজকে লিখতে বসে গেলাম এই বিষয় নিয়ে । প্রথমে সবাইকে আমার সালাম ও হিন্দুদের নমস্কার জানায় । সুকরিয়া জানায় মহান আল্লাহর নিকট যিনি আমাকে আজকে আপনাদের সামনে  কিছু লিখার জন্য হায়াত দিয়েছেন ।ইউটিব চেনেল সকলের আছে আশাকরি  , সবাই চেনেল খুলতে জানে , টুকি টাকি সেটিং গুলো তো সবাই জানে  । আজ আমি খুব গভীর সেটিং নিয়ে আলোচনা করব ।

আজ আমি ইউটিউবের ২৪  টি পইন্ট নিয়ে কথা বলব । এর মধ্যে আপনার কিছু পরিচিত হতে পারে ।

এই ২৪ টি পইন্ট আপনি যদি ফলো করেন তাহলে আমি  ৯০% বলতে পারব আপনি সফল হবেনই ।

সফল না হয়ে  যাবে কয় ।

তাহলে মন দিয়ে সব মাথায় ডুকিয়ে নিন । কোন কাজ থাকলে এখন রাখেন । এই টিটোরিয়াল হয়ত আপনাকে সফলতা এনে দিতে পারে ।

1. Unique name – ইউনিক নেইম

আপনি এমন একটি নাম দিয়ে চেনেল তৈরি করবেন , যে নামে আর কোন চেনেল নেই , যদি আপনার পছন্দের নাম টি অন্য একজন দখল করে থাকে তাহলে আপনি আপনার নামের সাথে প্রো অথাবা বিডি বা অন্যনা কিছু যুক্ত করে দিতে পারেন এইটাই হলো ইউনিক । তাছাড়া এমন একটি নাম দিবেন যাতে সবার লিখে সার্চ দিতে এবং মনে রাখতে সমস্যা না হয় । আপনার চেনেল কেটাগরির সাথে মিলিয়ে নাম দিলে বেশি ভালো হয় ।

2. Discription and design – ডিসক্রিপ্সন ও ডিজাইন

ডিসক্রিপসনে লিখে দিবেন আপনার চেনেল সম্পর্কে কিছু , যেমন আপনার চেনেলে কি কি ভিডিও আপলোড করা হয় , কোন সময়ে করা হয় ইত্যদি । তারপর আপনার চেনেলটি ডিজাইন করে নিবেন । লিঙ্ক যুক্ত করবেন , যেমন আপনার ফেইসবুক লিঙ্ক টুইটার লিঙ্ক , ওয়েবসাইট , লিঙ্কডিন ইত্যাদি।

তারপর চেনেলের বেনার দিবেন বানারে আপনার চেনেলের নামটি বড় করে দিবেন ।নামের নিছে  আপনার চেনেল ট্যগ দিবেন ।    এতে দর্শক আপনার চেনেল সম্পর্কে ধারনা পাবে । আপনার হোম পেইজে একটি সুন্দর চেনেল ট্রেইলার দিবেন । ভিসিটর যখন আসে তখন আপনার চেনেল ট্রেইলারটি চোখে পড়ে । এতে আপনি যদি ভালো কিছু দিয়ে আকর্ষিত করতে পারেন , তাহলে সে আপনার ভিডিও গুলো দেখতে চাইবে ।

3. Topic Selection – বিষয় নির্বাচন

আপনি প্রথমে নির্বাচন করবেন যে , আপনি কি নিয়ে ভিডিও করতে চাচ্ছেন । কি নিয়ে  ভিডিও করলে মানুষ দেখবে । কেন দেখবে আপনার এই ভিডিও । এমন একটি টপিক সিলেক্ট করুন যা মানুষের উপকারে আসবে , এবং সবাই দেখতে চাইবে । যেইটাকে কি ওয়ার্ড বলা হয় । ধরুন কালকে এস এস রেজাল্ট দেখাবে , তাহলে আমি ভিডিও করতে পারি কিভাবে রেজাল্ট দেখবে , কারন সবাই কালকে ইউটিবে সার্চ দিবে যে , কিভাবে রেজাল্ট দেখতে হয় । আপনি ভালো করে একটি এপ্স  অথবা ওয়েবসাইট দিয়ে দেখিয়ে দিতে পারেন । এই রকম আরো অনেক সময় আছে যা নিয়ে মানুষ ইউটিউবে সার্চ করে ।  এই সময় গুলো আপনাকে কাজে লাগাতে হবে ।

4. Topic Recharge – টপিক রিচারজ

ধরুন আপনি একটি টপিক নিয়ে ভিডিও করতে চাচ্ছেন । তা নিয়ে কিছুক্ষন গুগল আর ইউটিউবে সার্চ দিয়ে দেখবেন ।  যদি এই ভিডিও অলরেডি থাকে , তাহলে কি হবে । অলরেডি যে ভিডিও টি রয়েছে তা যদি ভালো মানের হয় । আপনাকে তাদের চেয়ে ভালো করতে হবে ভিন্ন কিছু দেখাতে হবে আপনার ভিডিওতে যা আগের ভিডিওতে নেই । তবে হ্যা আপনার টাইটেল টি আরেক রকম করে দিবেন । যাতে তার সাথে মিলে না যায় । তাছাড়া এই ভিডিওটি যদি ইংরেজী ভাষায় হয় তাহলে আপনি নিঃসন্দেহে কাজ চালিয়ে যেতে পারেন । মনে রাখবেন হুবহু তার মতো করলে কপিরাইট ধরতে পারে।

5. Longer video – লম্বা সময়ের ভিডিও

আপনি যেই ভিডিও করবেন তা একটু বড় করে করার চেষ্টা করবেন ।  কম পক্ষে ১০ মিনিট করার চেষ্টা করবেন । এটি আপনার ভিডিও রেঙ্ক করতে সাহায্য করবে । ইউটিউব বেশি সময়ের ভিডিও গুলো কে মনে করে তথ্য বেশি আছে , তাই রেঙ্ক করে দে । আপনি একটি টপিক নিয়ে সার্চ করে দেখুন না । কোন ভিডিও টি আগে আসতেছে ।  তাছাড়া আপনার ওয়াচ টাইম ও বেশি হবে । বেশি ওয়াচ টাইম ভিডিও রেঙ্ক  । আপনার ভিডিওর উপর ভিত্তি করে যদি ওয়াচ টাইম বেশি হয় তাহলে আপনার ভিডিও রেঙ্ক এ  ।

6. Discuss all important talking – সব গুরুত্বপূর্ণ কথা আলোচনা

ভিডিওতে কোন ফালতু কথা বলে সময় নষ্ট করবেন না । থেমে থাকবেন না , ইন্ট্রো ও বেশি বড় করবেন না । এতে অনেকে স্কিপ করে করে দেখবে । এর ফলে আপনার ক্ষতি হবে । আপনার ভিডিও রেঙ্ক করবে না ।  যেমন ধরুন আপনার ১টি ১৫ মিনিটের ভিডিও ১০০ জন দেখলো ১০ মিনিট করে । অন্য একটি  ১০ মিনিটের ভিডিও  ৮০ জন ১০ মিনিট করে দেখলো ।

এগুলো ১ ঘন্টার মধ্যে । তাহলে এইখানে ২য় ভিডিও টি রেঙ্ক করবে । কারন ইউটিউব মনে করবে

এই ভিডিও বেশি ভালো তাই পুরো ভিডিও দেখেছে । সুতরাং ১ম ভিডিও থেকে ২য় ভিডিও টি রেঙ্ক করবে । দর্শক ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখার জন্য আপনি কয়েকটি  ট্রিক ফলো করতে পারেন ।

তা হলো এমন কিছু ভিডিওর শুরুতে বলে দিন দর্শক কে , যে ( ভিডিওর শেষে আপনাদের জন্য একটি সারপ্রাইজ রয়েছে  ) এমন কিছু গুরুত্ব পূর্ণ কথা ভিডিওর শেষে বলতে পারেন ।

7. Better thumbnail – ভাল থাম্বনেইল –

আপনি কি একবার চিন্তা করে দেখেছেন আপনি ইউটিউবে বেশির ভাগ ভিডিওতে ক্লিক করেন

থাম্বনেইল দেখে .। অনেকে তো টাইটেল একদম দেখেই না । তাই আপনাকে মনোমুগ্ধকর থাম্বনেইল  তৈরি করতে হবে । থাম্বনেইল  করার জন্য কালারের প্রতি মনোযোগ দিতে হবে , যেমন আমি যদি ফেইসবুক নিয়ে ভিডিও করি তাহলে আমাকে দুটি কালাদের প্রতি লক্ষ রাখতে হবে তা হলো – সাদা আর নীল । এই রকম আপনি যে টপিক নিয়ে ভিডিও করবেন তা গুগল এ ইমেইজ সার্চ দিয়ে দেখবেন বেশির ভাগ কি কালার দিয়ে তৈরি , আপনি ও তাদের মতো ঐ রকম কালার দিয়ে থাম্বনেইল  তৈরি করবেন । থাম্বনেইল  যাতে জুম আউট করলে ও ভালো করে দেখা যায় , এইভাবে করতে হবে ।

এমন থাম্বনেইল দিতে হবে যাতে রহস্য জনক হয় ।

8. better Title and Discription. – ভাল শিরোনাম এবং বিবরণ

আমি বলেছি  টাইটেল থেকে থাম্বনেইল  এ বেশি গুরুত্ব দে মানুষ , কারন এটি যেহেতু একটি ইমেইজ। কিন্তু গুগল আর ইউটিউব তো থাম্বনেইল  দেখে রাঙ্ক করবে না । তারা আপনার টাইটেল এবং ডিসক্রিপসন দেখবে । তাই টাইটেল এবং ডিসক্রিপসন সাজিয়ে দিতে হবে , কি রকম লিখে সার্চ দিতে পারে দর্শক । টাইটেলে ইংরেজিতে দিলে ভালো হয় । কারন আমাদের দেশের ৮০% মানুষ ও ইংরেজিতে লিখে সার্চ করে । ডিসক্রিপসনে উক্ত  টপিকটি নিয়ে কিছু কথা লিখে দিবেন ১০০ ওয়ার্ড মতো । কি কি লিখে সার্চ দিতে পারে দর্শক তা ডিসক্রিসনে লিখে দিন ।

9. Bring your video to the other suggestive videos – 

অন্যের সাজেস্ট ভিডিতে আপনার ভিডিও আনুন

আমরা ইউটিউবে যখন ভিডিও দেখি , এবং ভিডিওটি শেষ হওয়ার পর অটোমেটিক আরেকটি ভিডিও চালু হয়ে যায় , অথবা অন্য একটি ভিডিও দেখার জন্য সাজেস্ট করে । এটি হলো সাজেস্ট ভিডিও । সাজেস্ট ভিডিও তে আপনার ভিডিও বেশি দেখা হলে রেঙ্ক করবে । সাজেস্ট ভিডিও তে আপনার ভিডিও আসার জন্য আপনাকে যে কাজ গুলো করতে হবে ।  আপনি যে ভিডিও গুলোতে সাজেস্ট করতে চান আপনার ভিডিও , ঐ ভিডিগুলোর টাইটেল কপি করে আপনার ডিসক্রিপসনে দিয়ে দিবেন  । এতে তার ভিডিও তে আপনার ভিডিও সাজেস্ট করবে ।অথবা তাদের কিছু ট্যাগ কপি করে আপনার ভিডিও তে দিবেন । তবে সব গুলো না , যেগুলো রেঙ্ক এ আছে । রেঙ্ক এ উপরে আছে কোন ট্যগ গুলো তা দেখার জন্য  আপনি Tubebuddy অথবা vidiq এক্সনশন ব্যবহার করতে পারেন।

10. Stay away from spamming – স্প্যামিং থেকে দূরে থাকুন

আজকাল ইউটিউবে সফলতা না পাওয়ার আরেক কারন তারা স্পেমিং করে ফেলে । তারা মনে করে অটো সাবস্ক্রাইব আর অটো লাইক এবং অটো কমেন্ট করে তারাতারি বড় হবে । কিন্তু ইউটিউব তো তা বুঝে  যায় । আপনি নিজেই চিন্তা করেন ইউটিউব গুগলের কোম্পানি তারা কেন জানতে পারবেনা আপনার চালাকি । জিমেইল ও তো তাদের একটি মেইল  । তারা সব ট্রেক করে থাকে ।

ভিউ এর কথায় আসি । আপনি যখন অন্যদের বলেন ভিউ টু ভিউ । মানে আপনার ভিডিও সে দেখবে তার বিনিময়ে আপনি তার ভিডিও দেখবেন । তখন তারা আপনার ভিডিও টা একটু করে দেখে । কিন্তু ভিউ তো বেড়ে যায় । ১০ মিনিটের একটি ভিডিওতে যদি ১০০ বার এক মিনিট করে  দেখে তাহলে ইউটিউব মনে করবে ভিডিও টি ভালো না । ভালো হলে তো পুরো ভিডিও দেখত ।

তো দেখুন স্পেমিং কত খারাপ জিনিস ।

যদি ইউটিউবে সফল হতে চান স্পেমিং থেকে বিরত থাকুন । নিয়ম অনুযায়ী কাজ করতে থাকুন সফলতা এমনে চলে আসবে ।

11. Share with upload as soon as possible – আপলোড করার সাথে সাথে শেয়ার করুন

আপনার ভিডিও যখন আপলোড করেন তখন থেকে ইউটিউব এলগরিদম আপনার ভিউ ওয়াচ টাইম সব কাউন্ট করে ২৪ ঘন্টা পর আপনার ভিউ । তারপর ভিউ এবং ওয়াচ টাইম এই উপর ভিত্তি করে আপনার ভিডিও রেঙ্ক করে দে । তাই আপনাকে এই পইন্ট টাকে কাজে লাগাবেন । আপনি আপনার ভিডিও আপলোড করার পর যত পারেন শেয়ার করুন ।

12. Share to other social media – অন্যান্য সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

ফেইসবুক ব্যবহার করে বেশির ভাগ  মানুষ মেসেঞ্জার এর জন্য । কথোপকতন করার জন্য ।

এজন্য অনেকের ফেইসবুক মেগা বাইট থাকে , অথবা অনেকের মেগাবাইট থাকেও না এইটা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে । কিন্তু অন্যান্য সোশাল মিডিয়া গুলো ব্যবহার করতে মেগা বাইট লাগে । এগুলো তো আর ফ্রিতে ব্যবহার করা যায় না । তাই শেয়ার করার সময় ফেইসবুক ছাড়া ও অন্যান্য সোশাল মিডিয়া তে শেয়ার করলে ভালো হবে , আপনি যদি ফেইসবুকে শেয়ার করেন থাহলে ১০০ জনের মধ্যে আপনার ভিডিও দেখবে ২০ জন কিন্তু অন্যান্য সোশাল মিডিয়াতে আরো বেশি ।

তাই অন্যান্য সোশাল মিডিয়া একাউন্ট ও খুলে রাখবেন ।

,

13. Collaborate – কোলাবরেশন করুন

কোলাবরেশন মানে আপনার ভিডিও অন্য একজন প্রচার করবে এবং আপনি তার ভিডিও ও প্রচার করবেন । এই রকম যদি ১০ জনের সাথে করতে পারেন তাহলে তাদের কিছু সাবক্রাইবার আপনার কাছে আসবে । এবং আপনার কিছু সাবক্রাইবার তাদের কাছে যাবে । বড় বড় ইউটিউবার রা আপনার সাথে কোলাবরেশন করতে চাইবে না । তাই আপনাকে আপনার সাইজের চেনেল এর সাথে কোলাবরেশন করতে হবে । আপনি খুজে নিন আপনার সাইজের চেনেল এবং তার সাথে যোগাযোগ করুন ।

14. Better Video Quality – ভাল ভিডিও গুণমান

আপনি যত কিছু করেন না কেন  , তার পাশাপাশি ভালো ভিডিও তৈরি করা অত্যান্ত গুরুত্ব পূর্ণ  । সব কিছু থেকে আপনি এইটা কে বেশি গুরুত্ব দিন । যে টপিক নিয়ে ভিডিও করবেন , তা ভালো করে বুঝিয়ে দিন ।  ভালো ও সুন্দর ভাবে কথা বলুন । মাঝে মাঝে মজার মজা কিছু কথা বলুন ।

আপনি যে ভিডিও করতে চান , তা গুগলে এবং ইউটিউবে সার্চ দিতে আগে ভালো ভাবে নিজে বুঝে নিন । তারপর ভিডিও করুন ।এতে আপনার ভিডিও আরো সুন্দর হবে । এতে কয়েক দিন করার পর দেখবেন , আর কোন সমস্যা হবে না ।

15. Better Video Editing – ভাল ভিডিও সম্পাদনা

ভিডিও সুন্দর করতে এডিট এর বিকল্প নেই । ভিডিও ভালো করে এডিট করতে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে । আপনি যদি মোবাইল স্কিন রেকর্ড বা কম্পিউটার দিয়ে করেন না কেন , তা যদি ১২৮০x৭২০ সাইজ করলে ভালো হবে । কারন কি জানেন

আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করেন তাহলে তা দেখতে অসস্তি লাগবে দর্শক এর । আমি ১২৮০x৭২০ বলেছি কারন এইটি ইউটিউবের থাম্বনেইল সাইজ । এই সাইজে ভিডিও করলে দেখতে সমস্যা হবে না । আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করেন , মানে মোবাইল স্কিন রেকর্ড করে থাকেন , থাহলে তা একটি মোবাইল ফ্রেম এর মধ্যে সংযোগ করে ফেলবেন ।  এডিট করার সময় ভালো একটি বেগ্রাউন্ড মিউজিক দিবেন ।  এতে আপনার ভিডিও দেখতে দর্শক আনন্দ বোধ করবে । কোন বিষয় ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য জুম ইন করে দেখিয়ে দিবেন । এর জন্য অনেক আপ্স এবং সফটওয়ার আছে , গুগলে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন ।

16.  Share offline – অফলাইনে শেয়ার করুন ।

আমারা তো শুধু অনলাইনে শেয়ার করি তাই না । একটু চিন্তা করে দেখুন তো আপনার  আশাপাশে কারা ইউটিউব নিয়ে সারাদিন বসে থাকে । তাদের কে বলুন আপনার চেনেলটি সাবক্রাইব করে দিতে । তাছাড়া আমাদের তো অনেক ফ্রেন্ড আছে স্কুল কলেজে । আমরা যদি সব বন্ধুদেরকে বলি ।

( দোস্ত তোরা সবাই আমার ইউটিউব  চেনেল সাবক্রাইব করে দে আমি তোদের ট্রিট দিব )

তাহলে মনে হয় না , কেউ না বলবে । তাছাড়া কলেজে এমন কোন স্টুডেন্ট নেই যে , যার মোবাইল নেই । তারপর আপনি চাইলে অল্প টাকা খরচ করে কিছু ছোট লিপলেট এবং বেনার তৈরি করে প্রচার করতে পারেন । এই রকম কিছু সামান্য ত্যগ আপনাকে সফল হতে সাহায্য করবে ।

17. Attracting visitors – দর্শক আকর্ষণ

ভিডিওর শুরুতে এমন কিছু বলুন  যাতে ভিউয়ার এট্রাক্টিভ হয় । ভিডিওর শুরুতে অবস্যয় ভিডিওর টাইটেল টি বলুন ।  এতে করে ভিউয়ার মনোযোগ দিবে । ভিডিওতে দর্শকের সাথে কিছু জোকস শেয়ার করুন , মজা করুন । তবে অতিরিক্ত না ।

18.  Make a YouTube Friend – ইউটিউব বন্ধু তৈরি করুন

আপনি এমন কিছু ফেইসবুক বন্ধু যোগ করুন যারা ইউটিউবার । এমন কিছু বন্ধু তৈরি করুন যারা আপনার কেটাগরির সাথে মিলে ।  আপনার ফেইসবুকে লিখে দিন আমি একজন ইউটিউবার I am a youtuber . এতে করে কি হবে , ইউটিবার রা আপনাকে ইউটিউব বন্ধু হিসেবে চিনবে । যখন আপনার ভিডিও পাবলিশ হয়েছে যানতে পারবে তখন তারা দেখতে যাবে ।

19. Create a group – একটি দল গঠণ করুন

আপনি একটি গ্রুপ ও তৈরি করতে পারেন যেখানে সব ইউটিউবার রা থাকবে । সব ইউটিউব বন্ধুরা থাকবে । এতে করে সবার সাথে ভালো কমিনিকেশন করতে পারবেন । যেকোন সমস্যা নিয়ে কথা বলতে পারবেন । এই পৃথিবীতে সবার জ্ঞান কিন্তু এক না , তাই আপনি সবার সাথে কথা বলে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন । তাছাড়া যারা আপনার কেটাগরি সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক তাদের নিয়ে ও একটি গ্রুপ তৈরি করা যায় , ধরুন আপনি টেকনোলজি নিয়ে ভিডিও করেন , যারা এই সম্পর্কে জানতে চাই তাদের এই গ্রুপে এড করে দিবেন । এবং তাদেরকে কিছু সময় দিবেন , তারপর তারাও আপনাকে গুরুত্ব দিবে ।

20 Time needed – সময়ের প্রয়োজন

আপনি এত গুলো কাজ করার জন্য সময়ের দরকার । হুট হাট করে কাজ করলে কিছুই হবে না । একটি ভিডিওর জন্য কম্পক্ষে একদিন করে সময় দিন , ভালো করে তৈরি করুন ।  সব কিছু ঠিকঠাক করতেছেন কিনা দেখুন ।  তারাতারি করতে চাইলে অনেক ভুল হয়ে যাবে । তাই কিছু কাজ কর্ম থেকে বিরতি নিয়ে কাজ করতে পারেন ।

21. Which time to upload videos? – কোন সময়ে ভিডিও আপলোড দিবেন?

যেহেতু ভিডিওর প্রথম দিনের ভিউয়ার এবং ওয়াচ টাইম এর উপর ভিত্তি করে ভিডিও রেঙ্ক এ আসে থাহলে আপনাকে এমন একটি সময় বেছে নিতে হবে , যে সময়ে বেশির ভাগ মানুষ ইউটিউবে থাকে , যে সময়ে আপনার ভিডিও টি দেখতে পারে । আপনি নিজেই বেছে নিন এই সময় ।

 

22. Video sharing with big thumbnails – বড় থাম্বনেইল এ ভিডিও শেয়ার

আপনারা অনেকে লক্ষ করেছেন যে ফেইসবুকে বা সোশাল মিডিয়াতে ভিডিও শেয়ার করলে থাম্বনেইল ছোট হয়ে যাই , যার ফলে অনেকের নজরে পড়ে না । ভিডিও বড় থাম্বনেইল এ শেয়ার করার একটি টেকনিক আছে তা ফলো করুন ।

23.  Embedded the video on the website – ওয়েবসাইট এ ভিডিও এমবেড

যদি  আপনার অয়েবসাইট থাকে তাহলে ভিডিও এমবেড করে শেয়ার করুন । অটো প্লে দিয়ে রাখুন , এতে কি হবে আপনার  অয়েবসাইট এ যখন কেউ ভিসিট করবে তখন অটো প্লে হয়ে যাবে ।

24.

ভিডিওর গুরুত্ব পূর্ণ  মূল বিষয় গুলোর সময়  ডিসক্রিপ্সনে লিখে দিন , যে 1:40 মিনিটে  এ ইন্ট্রো শেষ হবে তারপর 2:00 মিনিটে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলা হয়েছে ইত্যাদি । আমি যাস্ট বুঝিয়ে দিলাম আপনাদের , এইভাবে সব গুরুত্ব পূর্ণ সময় চিহ্নিত করে রাখবেন । এতে ভিউয়ার চাইলে মূল অংশ টুকু দেখতে পারে , তাছাড়া এই  চিহ্নিত করা অংশগুলো কি ওয়ার্ড হয়ে যাচ্ছে , যা রেঙ্ক করতে সাহায্য করবে ।

অবশেষে আপনাকে যা অবস্যয় মেনে চলতে হবে

তা হলো ইউটিউব নিয়ম কানুন , ইউটিউব কমিনিউটি গাইডলাইন ,

নিছে কিছু লিঙ্ক দেখে আসতে পারেন । একদিনে পড়তে না পারলে একটু করে সব পড়ে নিয়েন ।

ইংরেজী ভালো না বুঝলে ট্রান্সলেটর ব্যবহার করতে পারেন ।

Policies and Safety

YouTube policies and guidelines

জানাবেন কত নাম্বার টপিক টা আপনার ভালো লাগেছে এবং কোন টপিকটা আপনার কাজে আসতে পারে । যদি ও আমার কথা গুলো এলোমেলো , কিন্তু অনেক চেষ্টা করেছি আপনাদেরকে ভালো করে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য । এই টিটোরিয়াল টি লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে , সব টিক্স তো আর একসাথে মনে পড়ে না । ভুল ত্রুটি হলে জানাবেন সংশোধন করে নিব ।

যদি সময় হয় আমার সাইট টা একটু দেখে আসবেন ।

mrlaboratory.info

ধন্যবাদ সবাইকে ।



from WizBD.Com https://ift.tt/39uXuL2
via IFTTT

Comments

Popular posts from this blog

আবারো ফেইসবুকে নিন আনলিমিটেড ফলোয়ার

আসসালামু আলাইকুম। সবাই আমার সালাম নিবেন। আশা করি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আমি ও ভালো আছি। তো বন্ধুরা আমি আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছি এমন একটি এপ যার মাধ্যম আপনারা আপনার আইডিতে যত চান ফলোয়ার বাড়াতে পারবেন। তো শুরু করা যাক…. ফেসবুক হচ্ছে বিশ্বের সর্ব বৃহৎ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ওয়েবসাইট। ইন্টারনেট ব্যবহার করে অথচ তার ফেসবুক একাউন্ট নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। আমরা কম বেশি সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি। আর সবাই চেষ্টা করি আমাদের ভার্চুয়াল লাইফটাকে সবার থেকে ভিন্ন ভাবে উপস্থাপন করতে। আর তার জন্য কতো কিছুই না করি! কিভাবে ফ্যান, ফলোয়ার বাড়ানো যায় কিংবা নিজের ফেসবুক প্রফাইলটাকেও চেষ্টা করি একটু ভিন্ন রূপে সাজাতে। আপনি অবশ্যই ফেসবুক অটো ফলোয়ারের কথা শুনেছেন! আর এই সামান্য কিছু ফেসবুক অটো লাইক, ফেসবুক অটো ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট, ফেসবুকে অটো কমেন্ট, ফেসবুক পেজে অটো লাইক কিংবা অটো ফলোয়ার নিতে অনেকেই আবার নিজের স্বাধের ফেসবুক আইডিটি তুলে দেয় থার্ড পার্টি কোনো ওয়েবসাইটের হাতে। তবে আজকে আমি আপনাদের কে শিখাবো কিভাবে আপনার ফেসবুকে প্রফাইলে আনলিমিটেড ফলোয়ার নিবেন। তবে এটা কোনো অনিরাপদ উপ...

Glutathione – গায়ের রঙ ফর্সা করতে কার্যকারিতা, ব্যবহার এবং সাইড ইফেক্ট সম্পর্কে সবকিছু (Skin health)

আসসালামু আলাইকুম   আজকের আলোচনায় আমরা জানবো Glutathione  এর কার্যকারিতা, ব্যবহার, এবং সাইড ইফেক্ট নিয়ে। আশা করছি আপনাদের জন্য এটি উপকারী হবে।  Glutathione এর কাজ কি? (benefits of glutathione) গ্লুটাথিওয়ন বর্তমান সময়ে, বহুল জনপ্রিয় একটি সাপ্লিমেন্ট ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল করার জন্য। এছাড়াও গ্লুটাথিওয়ন (Glutathione) নেওয়ার পর শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম বেড়ে যায়, লিভার ডিটক্স (পরিষ্কার হয়) এবং রক্তের বিভিন্ন দুষণ সমস্যা গুলোও ঠিক করে দেয়। দেখা গেছে যে, যাদের মুখের ত্বক, শরীরের অন্যান্য অংশ থেকে, কম উজ্জল হয়ে থাকে তাও এক রকম করে দেয় গ্লুটাথিওয়ন। এক কথায় সারা শরীরের ত্বকের উপর কাজ করে। এছাড়াও আমাদের ত্বক বেশী রোদ্রে যাওয়ার ফলে কালচে (ট্যান) হয়ে যায়, এটাও দ্রুত হিল করে গ্লুটাথিওয়ন। এমনকি শরীরের বিভিন্ন ক্ষত ও দ্রুত সারিয়ে তোলে গ্লুটাথিওয়ন এর পরিমান শরীরে বেশি থাকলে। তবে কসমেটিকস জগতে গ্লুটাথিওয়ন এর একটি ফলাফল হলো স্কিন উজ্জ্বল, ও ২/৩ সেড ফর্সা করা, যার কারনে এটি বহুল পরিচিত। এটি কি সবার জন্য কাজ করে? উত্তর হচ্ছে, অনেকটাই করে। তবে যাদের ত্বক অলরেডি উজ্জ্বল, তাদের ক্ষেত্রে এতট...

Canva Premium ফ্রি একবছর

ক্যনভা একটি অনলাইন গ্রাফিক্স ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম যা ব্যবহারকারীদের সহজেই গ্রাফিক্স ডিজাইন তৈরি করতে দেয়। এটিতে একটি বিশাল লাইব্রেরি রয়েছে ফটো, গ্রাফিক্স, টেক্সট স্টাইল, এবং অন্যান্য উপাদান যা ব্যবহারকারীরা তাদের ডিজাইনে ব্যবহার করতে পারেন। ক্যনভা ব্যবহার করে আপনি যে ধরণের গ্রাফিক্স ডিজাইন তৈরি করতে পারেন তার মধ্যে রয়েছে: পোস্টার ব্যানার লোগো সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ইনফোগ্রাফিক্স ব্রোশিওর ভিজিটিং কার্ড এবং আরও অনেক কিছু! ক্যনভা ব্যবহার করা খুব সহজ। আপনি একটি টেমপ্লেট দিয়ে শুরু করতে পারেন বা একটি blank design তৈরি করতে পারেন। তারপর, আপনি আপনার ডিজাইনে ফটো, গ্রাফিক্স, টেক্সট এবং অন্যান্য উপাদান যোগ করতে পারেন। আপনি ডিজাইনের রঙ, ফন্ট, এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলিও কাস্টমাইজ করতে পারেন। ক্যনভা একটি freemium প্ল্যাটফর্ম। এর মানে হল যে আপনি এটিকে বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারেন, তবে কিছু প্রিমিয়াম বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনি সাবস্ক্রাইব করে আনলক করতে পারেন। ক্যনভা একটি দুর্দান্ত গ্রাফিক্স ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম যা ব্যবহারকারীদের সহজেই এবং দক্ষতার সাথে গ্রাফিক্স ডিজাইন তৈরি করতে দেয়। এটি ব...