Skip to main content

ইন্টারনেট কি? আসুন ইন্টারনেটে নিজের লাইফ এবং ক্যারিয়ার গড়ে তুলি

আজকের এই দিনে বাস করে “ইন্টারনেট” শব্দটা শুনেনি এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না; তবে “ইন্টারনেট জিনিসটা আসলে কি?” এমন প্রশ্ন করলে একদল মানুষ মুখ “হা” করে হতভম্ব হয়ে রইবেন আর অন্যদল হয়তো Google হাতড়ে উত্তর খুঁজে বের করার চেষ্টা করবেন!

আসুন আজ আমরা ইন্টারনেট এর আদ্যপ্রান্ত আলোচনা করবো এবং এই লেখাটির শেষে ইন্টারনেট হতে কিভাবে নিজের লাইফ এবং ক্যারিয়ার গড়তে পারেন সেটা নিয়ে আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।

ইন্টারনেট কি?

ইন্টারনেট হলো এমন একটি জাল বা নেটওয়ার্ক সিস্টেম যার মাধ্যমে এই পৃথিবীর প্রায় সকল কম্পিউটার পরস্পরের সাথে সংযুক্ত রয়েছে।
মনে করুন আপনার অফিসে এবং আপনার বাসায় দুটি কম্পিউটার আছে যা একটি তার (ক্যাবল) এর মাধ্যমে যুক্ত আছে। এখন আপনি অফিসে বসে বাসার কম্পিউটারে একটি ফটো বা ফাইল ট্রান্সফার করলেন, সহজ কথাতে এটাই হলো ইন্টারনেট!

ভাবছেন আমি হয়তো আপনার সাথে মজা করছি; ইন্টারনেট যদি এতোই সোজা হতো তাহলে ইন্টারনেটের তার বা ক্যাবল কোথায় আর ইন্টারনেট তো তাহলে ফ্রি হওয়ারই কথা!

আসুন আপনাকে আরও সহজভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছি.

এই পৃথিবীর গভীরতম সমুদ্রের নিচে আছে অপটিক্যাল ফাইবার (আলোক তন্তু) যার মাধ্যমে ডাটা বা তথ্য আদান প্রদান করা হয়; সেই অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে তিনটি ধাপে [Tier 1, Tier 2 এবং Tier 3] ইন্টারনেট আপনার এলাকার টাওয়ারে পৌছায় আর সেই টাওয়ারের ফ্রিকোয়েন্সি ট্রান্সমিশনের মাধ্যমে গ্লোবালি যেই কমিউনিকেশন সিস্টেম গড়ে উঠে তাই হলো ইন্টারনেট।

ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য টাকা কেন খরচ করতে হয়?

বিভিন্ন দেশের Tier 1 সমুদ্রের নিচে নিজেদের অর্থায়নে অপটিক্যাল ফাইবার বা সাবমেরিন ক্যাবল বসায় যেমন বাংলাদেশের  Tier 1 হলো Bangladesh Submarine Cable Company Limited; যা দেশের সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে অপটিক্যাল ফাইবারগুলো নিয়ে আসে এবং সেখান হতে Tier 2 কোম্পানি যেমন বাংলাদেশের গ্রামীনফোন, বাংলালিংক প্রভৃতি প্রতি জিবি হিসেবে ইন্টারনেট কিনে নেয়, আর Tier 3 হলো স্থানীয় কিছু ISP বা ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান)।
ইন্টারনেটের কোন একক মালিক নেই তাই আপনি যখন www.google.com ভিজিট করেন তখন Google কিন্তু আপনার কাছের থেকে টাকা নেয়না বরং যতোটুকু মেগাবাইট ফুরাচ্ছেন এর বিপরীতে Tier1, Tier2 এবং Tier3 হ্যান্ড-টু-হ্যান্ড ওয়্যেতে আপনার খরচ করা ইন্টারনেট বিলটা ভাগ করে নিচ্ছে।

যদি আপনার মনে হয় ইন্টারনেট মানেই শুধুই ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক তাহলে জেনে রাখুন আপনার হাতের এনড্রোয়েড ডিভাইসের ব্লুটুথ কিংবা হটস্পট-ওয়াইফাই সিস্টেম কিন্তু ঐ একই ফ্রিকোয়েন্সি ট্রানমিশনের মাধ্যমে কমিউনিকেশন গড়ে তুলে অর্থাৎ আপনার হাতের মুঠোর মাঝেই আছে ছোট্ট এক মিনি ইন্টারনেট!

ইন্টারনেটের মাধ্যমে কম্পিউটার কিভাবে সংযুক্ত থাকে?

এই পৃথিবীর সকল কম্পিউটারের গঠনই তো প্রায় একইরকম যার আছে একটা মনিটর, একটা সিপিইউ, একটা কিবোর্ড এর একটা নেংটি ইঁদুর আইমিন মাউস; তাহলে এই কম্পিউটারগুলো কিভাবে পরস্পর অদৃশ্য এই ইন্টারনেটের জালে সংযুক্ত থাকে?
আসলে প্রতিটি কম্পিউটার IP Address (Internet Protocol Address) এর মাধ্যমে পরস্পর যুক্ত থাকে যেখানে প্রতিটি IP Address হলো একটি ইউনিক বা স্বতন্ত্র পরিচিত।
আপনি যদি আপনার কম্পিউটার হতে আইপি এড্রেস বের করতে চান তাহলে প্রথমে Start->Run->খালি ঘরে লিখুন cmd
এবার কী-বোর্ড থেকে এন্টার চাপুন।
একটি কমান্ড এরিয়া দেখতে পাবেন সেখানে লিখুন netstat -n এরপর
এন্টার চাপুন। একটি লিস্ট আপনার সামনে আসবে সেখানে লোকাল এড্রেসের দিকে খেয়াল করুন, যেটি প্রথমে আসবে সেটিই আপনার আইপি এড্রেস।
এছাড়াও আপনি খুব সহজে Google এ গিয়ে  what is my ip address লিখে সার্চ করলে গুগল মামাই আপনাকে আপনার নেটওয়ার্কের IP Address জানিয়ে দিবে।

ইন্টারনেট হতে নিজের লাইফ এবং ক্যারিয়ার গড়ুন

শুনতে শ্রুতিকটু হলেও সত্য যখনই আমি লাইফ এবং ক্যারিয়ার নিয়ে কথা বলবো তখনই সবার আগে আপনার মনে আসবে “ইন্টারনেট হতে কিভাবে টাকা উপার্জন করা যায়” অথচ সত্যতা হলো বাংলাদেশের সিংহভাগ আউটসোর্সিং অনুসন্ধিৎসু এখনও মিছিমিছি মরিচিকার পিছে ছুটছেন।

সবার আগে তিনটি চিরায়ত সত্য স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি.

(১) এই জগতে ফ্রি বলে কিচ্ছু নেই (২) ইন্টারনেটে কেউ আপনার মুখ দেখে টাকা দিবে না বরং আপনার মাথার মেরিট দিয়েই টাকা উপার্জন করে নিতে হবে (৩) সফলতার অর্জনের কোন শার্টকাট উপায় নেই

ইন্টারনেট হলো একটি গ্লোবালি ওপেন প্লাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার যোগ্যতার বিচারে নিজেকে মূল্যায়ন করাতে পারেন এবং স্বাধীনভাবে উপার্জন করে স্বচ্ছল হতে পারেন।
আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং’টাকে নিজের পেশা হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন যেখানে ঘরে বসেই লিমিটলেস উপার্জন করা সম্ভব!

ছোট্ট একটা উদাহরণ দিই আপনি www.google.com এ গিয়ে সার্চ করুন how many website build in a minute? তাহলে গুগল মামা আপনাকে ক্যালকুলেশন করে জানিয়ে দিবে এই পৃথিবীতে প্রতি মিনিটে গড়ে প্রায় ৩৮০ টি নতুন ওয়েবসাইট তৈরী হচ্ছে, তাহলে প্রতিদিন তৈরী মোট নতুন ওয়েবসাইটের সংখ্যা হচ্ছে ৩৮০x৬০x২৪= ৫, ৪৭, ২০০। প্রতিদিন এই ৫ লক্ষ ৪৭ হাজার ২০০ টি নতুন ওয়েবসাইট তৈরীর জন্য কতোজন ওয়েব ডেভেলপার দরকার; একবার ভেবে দেখেছেন কি?

শুধু ওয়েব ডেভেলপিং কেন বরং গ্রাফিক্স  ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ফটোশপ, ইলাস্ট্রেশন, আর্টিকেল রাইটিং, কনটেন্ট রাইটিং, রিসার্চ রাইটিং, মোবাইল এপ ডেভেলপমেন্ট, ডাটা এন্ট্রি, ইন্টারনেট মার্কেটিং, এসইও, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রভৃতি শত শত ফ্রিল্যান্সিং ক্যাটাগরি রয়েছে যেখানে আপনি আপনার নিজের দক্ষতার মূল্যয়ন ঘটিয়ে স্বাধীনভাবে উপার্জন করতে পারেন।

অন্যদিকে শুধু ফ্রিল্যান্সিং নয় বরং আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্র আরও ব্যাপক পরিসর। আপনি অল্প কিছু টাকা দিয়ে একটি ডোমেইন এবং শেয়ার্ড হোস্টিং কিনে নিজেই নিজের ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে পারেন এবং এডসেন্স হতে আর্ন করতে পারেন (শুধু  Google Adsence নয় বরং আপনি দেশীয় এডভারটাইজমেন্ট/স্পন্সরশীপ/এফিলিয়েট মার্কেটিং হতেও আপনার ওয়েবসাইট দ্বারা উপার্জন করতে পারেন)।
আপনি চাইলে ই-কমার্স / এফ- কমার্স বিজন্যেস করতে পারেন কিংবা নিজের বাসায় বসেই আইটি রিলেটেড যেকোন বিজন্যেস শুরু করতে পারেন।

আমরা কেন হেরে যায়?

ইন্টারনেট জগতে নিজেকে ওয়েল- স্ট্যাবলিশ করার এতো এতো উপায় থাকার পরও আমরা কেন হেরে যায় জানেন? কারন আমরা ধৈর্য্যবান নই “আমরা ফ্রাস্ট্রেশনে যতোটা সময় নষ্ট করি সেই সময়টুকু যদি নিজের স্কিল বাড়াতে ব্যায় করতাম তাহলে হয়তো বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা আজ শূন্যের কোঠায় থাকতো”।
ইন্টারনেট জগতে মাইক্রোজব ওয়ার্কিং প্লাটফর্মের অভাব নেই- তেমনি ফ্রিল্যান্সিং সাইটেরও কমতি নেই- যতোটুকু কমতি আছে তা হলো আমাদের মেধা, মননশীলতা আর ধৈর্য্যের অভাবে তৈরী হওয়া অলস- সংকীর্ণ মানসিকতা।
আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে কালকের আশায় নয় বরং আজ হতে আর এক্ষুনি সফলতার পথে দৌড় লাগান, সফল হওয়া তো সামান্য তফাৎ মাত্র।

সবিশেষ শুধু একটা কথায় বলতে চাই ” ইন্টারনেট সফল হওয়া কোন সোনার হরিণ শিকাড় নয়, প্রয়োজন শুধু ধৈর্য আর অধ্যাবসায় দিয়ে শিকড় হতে শেখড় পর্যন্ত পৌছানোর মতোন ইচ্ছাশক্তি”

ফেসবুকে আমার বন্ধুত্বের নিমন্ত্রণ রইলো→ মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ

আল্লাহ হাফেজ



from WizBD.Com https://ift.tt/2ZyMrfi
via IFTTT

Comments

Popular posts from this blog

জনপ্রিয় এনিমে Attack on Titan Season 1 & 2 হিন্দি ডাব | দেখুন ও ডাউনলোড করুন

Attack on Titan (Shingeki no Kyojin) হল এক জনপ্রিয় জাপানি এনিমে, যা বর্তমান সময়ে অনেক জনপ্রিয়। কিছু দিন আগেই এই এনিমেটির সিজন ১ ও ২ এর অফিশিয়াল হিন্দি ডাব রিলিজ হয়েছে। আপনি হিন্দি ডবে এই এনিমেটি দেখতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য! এই পোস্টটি থেকে আপনি বিনামূল্য এমিটিকে ডাউনলোড করে দেখতে পারবেন। Attack on Titan Season 1 হিন্দি ডাব Attack on Titan-এর প্রথম সিজনে আমরা দেখি, কীভাবে ইরেন ইয়েগার এবং তার বন্ধুরা ভয়ানক টাইটানদের বিরুদ্ধে লড়াই করে। হঠাৎ এক বিশাল আকারের টাইটান ওয়াল মারিয়া ভেঙে শহরে আক্রমণ চালায়, যা মানবজাতির জন্য এক মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। ইরেন প্রতিজ্ঞা করে, সে সমস্ত টাইটান ধ্বংস করবে এবং মানবতার প্রতিশোধ নেবে। সম্পূর্ণ এনিমেটিকে ডাউনলোড করে বিস্তারির কাহিনি দেখুন। সিজন ১ এর সরাসরি ডাউনলোড লিংক নিচে দিয়ে দিলাম – Pixeldrain Download Link – Zip File (5.30 GB) Mega – Zip FIle Attack on Titan Season 2 হিন্দি ডাব দ্বিতীয় সিজনে গল্প আরও রহস্যময় মোড় নেয়। নতুন নতুন টাইটানদের পরিচয় পাওয়া যায় এবং জানা যায় কিছু পরিচিত চরিত্ররাও আসলে টাইটান রূপান্তরিত। ইরেন ও তার দল মানব...

Glutathione – গায়ের রঙ ফর্সা করতে কার্যকারিতা, ব্যবহার এবং সাইড ইফেক্ট সম্পর্কে সবকিছু (Skin health)

আসসালামু আলাইকুম   আজকের আলোচনায় আমরা জানবো Glutathione  এর কার্যকারিতা, ব্যবহার, এবং সাইড ইফেক্ট নিয়ে। আশা করছি আপনাদের জন্য এটি উপকারী হবে।  Glutathione এর কাজ কি? (benefits of glutathione) গ্লুটাথিওয়ন বর্তমান সময়ে, বহুল জনপ্রিয় একটি সাপ্লিমেন্ট ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল করার জন্য। এছাড়াও গ্লুটাথিওয়ন (Glutathione) নেওয়ার পর শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম বেড়ে যায়, লিভার ডিটক্স (পরিষ্কার হয়) এবং রক্তের বিভিন্ন দুষণ সমস্যা গুলোও ঠিক করে দেয়। দেখা গেছে যে, যাদের মুখের ত্বক, শরীরের অন্যান্য অংশ থেকে, কম উজ্জল হয়ে থাকে তাও এক রকম করে দেয় গ্লুটাথিওয়ন। এক কথায় সারা শরীরের ত্বকের উপর কাজ করে। এছাড়াও আমাদের ত্বক বেশী রোদ্রে যাওয়ার ফলে কালচে (ট্যান) হয়ে যায়, এটাও দ্রুত হিল করে গ্লুটাথিওয়ন। এমনকি শরীরের বিভিন্ন ক্ষত ও দ্রুত সারিয়ে তোলে গ্লুটাথিওয়ন এর পরিমান শরীরে বেশি থাকলে। তবে কসমেটিকস জগতে গ্লুটাথিওয়ন এর একটি ফলাফল হলো স্কিন উজ্জ্বল, ও ২/৩ সেড ফর্সা করা, যার কারনে এটি বহুল পরিচিত। এটি কি সবার জন্য কাজ করে? উত্তর হচ্ছে, অনেকটাই করে। তবে যাদের ত্বক অলরেডি উজ্জ্বল, তাদের ক্ষেত্রে এতট...

Capcut এ বাংলাতে লিখতে পারবেন এখন থেকে খুব সহজেই!!

আসসালামু আলাইকুম আশা করি সকলেই অনেক ভালো আছেন। আজকে আবারো আপনাদের মাঝে নতুন একটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে আপনারা Capcut এপ এ বাংলা ফন্ট ব্যবহার কর‍তে পারবেন তাও আবার খুব সহজেই। আশা করবো পোস্টটি আপনাদের কাজে লাগবে। আপনারা জানেন Capcut একটা জনপ্রিয় ভিডিও এডিটিং এপ। ভিডিও এর পাশাপাশি Capcut এর বর্তমান আপডেট গুলোর দরুন এখন ফটো এডিটিং এও এই এপ এর প্রচুর ব্যবহার রয়েছে। এই এপটা খুবই জনপ্রিয় হওয়া সত্ত্বেও এই এপ এ বাংলা ফন্ট ব্যবহার করা যায় না। অনেকেই অনেক ভাবে চেষ্টা করেছেন হয় তো বাংলা ফন্ট ব্যবহার করার, কেউ পেরেছেন কেউ পারেন নি। আজকের পোস্ট টা তাদের জন্য যারা পূর্বে ব্যার্থ হয়েছিলেন। আমি ১০০% গ্যারান্টি দিচ্ছি, আজকের পোস্ট ফলো করলে আপনাদের Capcut এপ এ বাংলা ফন্ট ইউজ করতে কোনো সমস্যাই হবে না।   Capcut এপ এ বাংলা ফন্ট লেখার উপায় Capcut এপ এ বাংলা ফন্ট সরাসরি ব্যবহার করা যাবে না। তবে আপনাদের আমি আজকে যে ট্রিক্স দেখাবো সেটার মাধ্যমে একদম সহজেই Capcut এ আপনারা বাংলা ফন্ট ব্যবহার করতে পারবেন। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে এবার মূল কাজে চলে যাই। ১. প্রথমেই Cap...